বর্তমানে শহরাঞ্চলে ফুলের বাগানের মাঝেই আম্রপালি লাগিয়ে দেন অথবা অনেকেই বাড়ির ছাদে বড় ড্রামে গাছ লাগান এবং আমের ফলন পান । এই আম ল্যাংড়া , হিমসাগর থেকে অধিক মিষ্টি । পোক্ত অবস্থায় আম্রপালি ত্বকের রং সবুজ, পাকলে ঈষৎ হলুদ রং ধারণ করে। খোসার রং কমলা, অত্যন্ত রসাল, সুস্বাদু এবং সুগন্ধযুক্ত আমটিতে কোনো আঁশ নেই। এর আবরণ পাতলা ও আঁটি ছোট । অন্যান্য বাণিজ্যিক আমের তুলনায় ২.৫-৩ গুণ বেশি বিটা-ক্যারোটিন উপস্থিত থাকে । গ্রীষ্মকালে এই ফল সবথেকে বেশি পাওয়া যায়। আমের ভিতরে অনেক প্রকারের জাত রয়েছে। অনেক আমের জাত রয়েছ যা কাঁচা কিংবা পাকা যেকোনো অবস্থাতেই খাওয়া যায়। কাঁচা আম খেতে দারুণ মজা লাগে। কাঁচা আমে বিভিন্ন প্রকার মসলা মিশিয়ে খেতে অনেক মজা লাগে। কাঁচা কিংবা পাকা আমের জুস খেতেও অনেক মজা লাগে।
আম সাধারণত গ্রীষ্মকালীন একটি ফল। মুখরোচক ফল হিসেবে আম কিন্তু অনেক জনপ্রিয় একটি ফল। স্বাদের দিক বিবেচনা করলে আম কাঁচা অবস্থায় টক এবং পাকা অবস্থায় প্রচুর মিষ্টি হয়ে থাকে। আম খেলে অনেক ধরণের উপকারিতা পাওয়া আমে রয়েছে নানা ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। তাছাড়াও আমে রয়েছে কোয়েরসেটিন, আইসোকোয়েরসেটিন,অ্যাস্ট্রাগ্যালিন, ফাইসেটিন, গ্যালিক এসিড ইত্যাদি। এই অ্যান্টি-অক্সিডেন্টগুলো মানুষের শরীরের প্রোস্টেট ক্যান্সার, স্তন ক্যান্সার, কোলন ক্যান্সার ইত্যাদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে পারে। তাই ক্যান্সার নিরাময়ে আম গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে। যায়।